আমার পথ, আমার স্বপ্ন

“আমার পথ, আমার স্বপ্ন”

পলাশপুর গ্রামের কাঁচা রাস্তার ধারে ছোট্ট একচালা ঘর। সেই ঘরে রোজ সকালে বাজে রেডিওর শব্দ—“দেশজুড়ে আজকের শিরোনাম…” কিন্তু শ্রেয়সের দিন শুরু হয় বাবার গলা শুনে—

“তাড়াতাড়ি ওঠ! একদিন ডাক্তার হবি না, তো আমি রতন হালদার নামটাই বদলে ফেলব!”

আমার পথ এবং স্বপ্নের সন্ধান

আমার পথ, আমার স্বপ্ন।

রতন হালদার, পেশায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক, বিশ্বাস করেন—পরিবারে কেউ যদি একবার ‘ডাক্তার’ হয়, তবে সেই বংশকে কেউ থামাতে পারবে না। তাই তাঁর একমাত্র ছেলে শ্রেয়সের গায়ে তিনি জোর করে চাপিয়ে দিয়েছেন সেই ডাক্তারি-স্মৃতি-ভবিষ্যৎ।

শ্রেয়স এখন ক্লাস টেনের ছাত্র। নম্র, মেধাবী, কথা কম বলে। গায়ে পড়াশোনার জোর থাকলেও, তার মনে রয়েছে অন্যকিছু—রঙ, তুলি, ক্যানভাস আর নিজের জগৎ গড়ে তোলার অদম্য ইচ্ছা।

কিন্তু এসব কথা সে মুখ ফুটে কাউকে বলে না। তার বাবা যেদিন ঘরে একটি মেডিকেল গাইড বই এনে বলেছিলেন—“তুই এখন থেকেই পড়া শুরু কর। দশ বছর পর তোর নাম হবে—ডঃ শ্রেয়স হালদার!”, তখন শ্রেয়স মুচকি হেসে বলেছিল—

“ঠিক আছে, বাবা।”

তবে তার সেই হাসির মধ্যে কোথাও একটা ছায়া ছিল—একটা বোবা প্রতিবাদের ছায়া।

প্রতিদিন স্কুল থেকে ফিরে সে যতটা না পড়ে, তার চেয়ে বেশি সময় কাটায় নিজের পুরনো খাতায় আঁকিবুকি করে। মায়ের পুরনো আঁচল দিয়ে বানানো রঙের কাপড়ে সে বানায় রং। স্কুলের পর পরিত্যক্ত স্টোররুমটাই তার গোপন স্টুডিও।

কোনদিন আঁকে একটি গাছ—যার অর্ধেক সবুজ, অর্ধেক পুড়ে যাওয়া। কোনদিন আঁকে একটা মুখ—হাসছে, কিন্তু চোখে জল।

একবার বন্ধু রবি দেখে বলে উঠেছিল,
“তোর এসব ছবি দেখে গা ছমছম করে রে! কিন্তু দারুণ লাগে, জানিস?”

শ্রেয়স হাসে, বলে—
“এগুলো আমার মনের ছবি। যা বলতে পারি না, তাই আঁকি।”

রবি অবাক হয়ে বলে,
“তুই না ডাক্তার হবি? তাহলে এসব কেন?”

শ্রেয়স চুপ করে থাকে। কারণ এ প্রশ্নের উত্তর তার কাছে নেই। সে শুধু জানে—বাবা চাইছেন সে হোক ডাক্তার, আর সে চায়… কে জানে, হয়তো সে শুধু নিজের মতো করে বাঁচতে চায়।

এই দ্বন্দ্বেই বড় হতে থাকে শ্রেয়স—বাবার স্বপ্ন তার মাথার উপর বিশাল ছায়ার মতো, আর নিজের স্বপ্ন এক ছোট্ট আলো… যেটা হয়তো একদিন জ্বলে উঠবে।

রাত সাড়ে দশটা। বাড়ির সবাই ঘুমিয়ে পড়েছে। শ্রেয়স ধীরে ধীরে উঠে পড়ে নিজের খাট থেকে। চুপি চুপি পা টিপে টিপে চলে যায় রান্নাঘরের পাশে ছোট্ট পরিত্যক্ত স্টোররুমটায়। দরজাটা বাইরে থেকে তালা দেওয়ার মতো সাজানো, কিন্তু ভেতরে সে নিজেই একটা ছিদ্র পথে ঢুকে যায়।
এই ঘরটাই তার মুক্তির জায়গা। এইখানে তার রং, তুলি, পুরনো খবরের কাগজ, মায়ের ফেলে দেওয়া কাচের বয়ামে বানানো জলরঙ।

আজ তার সামনে রাখা একটা ক্যানভাস—যেটা আসলে ভাঙা ট্রাঙ্কের ঢাকনা। সে একে একে রং মিশিয়ে নিচ্ছে—কখনও গাঢ় নীল, কখনও রক্তচন্দনের লাল। চোখ দুটো জ্বলজ্বল করছে, যেন এই রঙেই তার হৃদয়ের ভাষা লুকানো।

আজ সে আঁকছে—একটা ছোট ছেলে, বৃষ্টির ভেজা স্কুল ইউনিফর্মে দাঁড়িয়ে, হাতে একটা বই। পেছনে দিগন্তজোড়া একটা ক্যানভাস—যেখানে তার পিঠে ফুটে উঠেছে রঙিন পাখার মতো দুটি ব্রাশ! যেন সে পড়াশোনার জগৎ থেকে উড়ে পালাতে চাইছে রঙের ডানায় ভর করে।

হঠাৎ পেছন থেকে কাঁপা গলায় আওয়াজ আসে,
“শ্রেয়স… তুই এখানে?”

চমকে ঘুরে দাঁড়ায় সে। দরজার ফাঁকে দাঁড়িয়ে আছে তার মা—দীপা হালদার।

মা একঝলক আঁকাটা দেখেন, তারপর চুপচাপ ভেতরে ঢুকে পড়েন।
একটু পর ধীরে বলেন,
“তুই কি এটা প্রতিদিন করিস?”

শ্রেয়স মাথা নিচু করে, গলায় একরাশ অপরাধবোধ—
“হ্যাঁ মা। আমি… আমি খুব ভালোবাসি আঁকতে।”

দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে মা বলে ওঠেন,
“তোর বাবা যদি জানে… খুব রেগে যাবে। কিন্তু তুই তো মন দিয়ে পড়ছিস তো?”

শ্রেয়স বলে,
“পড়ছি মা। কিন্তু মনে হয়, আমার সবটা আমি ওই পড়ার খাতায় পাই না। আমি যা বুঝি, যা দেখি, সব আঁকায় আসে। আমার ভিতরটা জেগে ওঠে রঙে।”

দীপা কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে ছেলের মাথায় হাত রাখেন।
“তুই খুব অন্যরকম রে। বুঝতে পারি। কিন্তু তোর বাবা… তাঁর অনেক কষ্ট। তিনি বিশ্বাস করেন, তুইই আমাদের পরিবারের সম্মান আনবি।

শ্রেয়স চোখে জল নিয়ে বলে,
“মা, আমি সম্মান আনতে চাই, কিন্তু নিজের মতো করে। আমি যা হতে চাই, সেটা হতেই দাও না?”

মা কিছু বলেন না। শুধু ছেলের চোখের দিকে তাকিয়ে থাকেন অনেকক্ষণ। সেই রাতে আর কিছু কথা হয় না, শুধু একটা অব্যক্ত বোঝাপড়া তৈরি হয়।

সেই রাতে মা যখন ঘুমাতে যান, তখন দরজার ফাঁক দিয়ে একটা শেষবার তাকান ছেলের স্টুডিওর দিকে। আর শ্রেয়স একটানা রঙে ডুবে থাকে, যেন ওই ক্যানভাসের মধ্যেই সে ভবিষ্যৎ আঁকছে।

স্কুলের মাঠ আজ উৎসবের মতো। পরীক্ষার ফল বেরিয়েছে। চারদিকে আনন্দ, কান্না, উল্লাস। শিক্ষক-শিক্ষিকারা ছেলেমেয়েদের নাম ডেকে ফলাফল দিচ্ছেন। শ্রেয়স একটু দূরে দাঁড়িয়ে আছে, মুখে কোনো উত্তেজনা নেই, শুধু নিঃশব্দে কিছু একটা খুঁজে চলেছে নিজেকে।

“শ্রেয়স হালদার—৯৩ শতাংশ!”

chatgpt image aug 2, 2025, 04 07 51 pm
আমার পথ এবং স্বপ্নের সন্ধান

এই ঘোষণায় হইচই পড়ে যায়। হেডস্যার নিজে ডেকে বলেন,
“তুই আমাদের স্কুলের গর্ব, শ্রেয়স! একদম সরাসরি মেডিকেলে ভর্তির জন্য ভাবতে পারিস।”

পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা শ্রেয়সের বাবা রতন হালদার গর্বে বুক ফুলিয়ে হাঁটছেন। পেছন থেকে কয়েকজন বলছে—
“রতনদা, তোদের ছেলে তো একেবারে হিরে রে! এবার তো ডাক্তার হতেই চলেছে।”

রতনবাবুর মুখে যেন বিজয়ের হাসি। বাড়ি ফিরেই মিষ্টির বাক্স আনেন। পাড়া-প্রতিবেশীদের হাতে দেন। মা মৃদু হাসলেও বুঝতে পারেন—ছেলের মুখে সেই পুরনো অভিব্যক্তিই আছে। ফাঁকা, নিঃশব্দ।

রাতে খাবার টেবিলে বাবা বলেন,
“আগামী মাসে কলকাতায় কোচিংয়ে ভর্তি করাব। সেরা মেডিকেল কোচিং। সব ব্যবস্থা আমি করে ফেলব। তোকে কিছু ভাবতে হবে না। তোকে শুধু ডাক্তার হতে হবে।”

শ্রেয়স কিছুক্ষণ চুপ থেকে বলল,
“বাবা, আমি ডাক্তার হতে চাই না।”

চামচটা খসখস করে পড়ে যায় থালায়। রতনবাবুর মুখ থমথমে।
“কি বললি?”

“আমি একজন শিল্পী হতে চাই, বাবা। আমি ছবি আঁকতে ভালোবাসি। আমি রং নিয়ে বাঁচতে চাই। আপনি যদি চান, আমি সম্মান নিয়ে বাঁচি, তাহলে আমার নিজের পথেই হাঁটতে দিন।”

রতনবাবু চেঁচিয়ে উঠলেন,
“ছবি এঁকে বাঁচা যায়? তোর মাথা খারাপ হয়েছে? ছবি কেউ দেখে? খিদে পেলে ক্যানভাস খেতে দিবি?”

মা এগিয়ে এসে বললেন,
“ওর কথা শুনে তো দেখো একবার… সব সময় চাপ দিলে তো—”

“চুপ করো! আমি যা বলছি তাই হবে! আমি চাই ছেলে আমার মুখ উজ্জ্বল করুক!”

শ্রেয়স ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়ায়। চোখে জল নেই, গলায় দৃঢ়তা—
“বাবা, আমি আপনাকে অপমান করিনি। আমি শুধু নিজের স্বপ্নটা বাঁচাতে চাই। আমি চলে যাবো, কিন্তু আমি হারব না।”

সেই রাতে ব্যাগ গোছায় শ্রেয়স। মা দরজার কাছে চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকেন। বলেন না কিছু, শুধু একটা খাম হাতে দেন—সেই খামে কিছু টাকা আর একটা ছোট্ট চিঠি:

“তুই যা হবার জন্য জন্মেছিস, সেটাই হ। আমি তোকে আশীর্বাদ করি।”

সেই রাতেই সে চলে যায় কলকাতার দিকে—চোখে নিজের স্বপ্নের আলো আর পেছনে ফেলে আসে বাবার চওড়া ছায়া।

কলকাতার হাওড়ার এক অচেনা গলি। পুরনো একচালা ছাদের নিচে মামা-মামির ছোট্ট ফ্ল্যাটে এসে ওঠে শ্রেয়স। ঘরে জায়গা কম, কিন্তু ভালবাসা আছে। মামা আশিস কাকু বলেন,
“ভাগ্যবান ছেলেই তুই। সাহস করে নিজের পথ বেছে নিয়েছিস। এখন শুধু লড়াই কর। কেউ পাশে না থাকলেও নিজের মনটা থাকুক।”

সেই থেকেই শুরু শ্রেয়সের কঠিন কিন্তু হৃদয়ছোঁয়া পথচলা।

সে ভর্তি হয় সরকারি আর্ট কলেজে। কিন্তু কলেজের খরচ, রঙ-তুলির খরচ, খাতা, প্রজেক্ট—সব মেলাতে গিয়ে সে বুঝে যায়, স্বপ্নের রঙগুলো দেখতে যতটা সুন্দর, তা বানাতে ততটাই কঠিন।

রাতের বেলা সে পার্টটাইম কাজ করে—কখনও হোস্টেলে টিফিন পৌঁছায়, কখনও স্থানীয় কফিশপে বাসন মাজে। মাঝে মাঝে ফাঁকা কাগজের বদলে পুরনো পেপারের পিছনে আঁকে। কেউ কেউ মজা করে বলে,
“এই ছেলে কি পাগল? পত্রিকার উপর ছবি আঁকে?”

কিন্তু শ্রেয়সের চোখে ততদিনে আঁকা একটা যুদ্ধের অস্ত্র হয়ে গেছে। সে জানে, যদি এই আঁকা তার শেষ ভরসা হয়, তাহলে সেটাই তার প্রথম অস্ত্রও।

একদিন ক্লাসে শিক্ষক বললেন,
“আগামী সপ্তাহে একটি ছোট প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়েছে কলেজের বারান্দায়। যার যেটা শ্রেষ্ঠ মনে হয়, জমা দেবে।”

শ্রেয়স তার সমস্ত সঞ্চিত টাকা খরচ করে ক্যানভাস কিনল। অনেক দিন পর সে একটা পুরো আসল ক্যানভাসের গায়ে তুলির প্রথম আঁচর দিল। সেই ছবি ছিল তার নিজের জীবনের প্রতিফলন—

ছবি:
একটা সরু ব্রিজ—একদিকে বাবার ছায়া, অন্যদিকে আলোঝলমলে রঙিন ক্যানভাস। মাঝে হাঁটছে এক কিশোর—কাঁধে ব্যাগ, চোখে দৃঢ়তা।

ছবিটার নাম দিল—“পথচলা”

যেদিন সেই ছবি প্রদর্শনীতে রাখা হয়, অনেকেই থেমে দেখেছে। কেউ কিছু বলেনি, কিন্তু একজন অধ্যাপক ছবি দেখে চুপচাপ শ্রেয়সকে ডেকে বললেন,
“তুমি কেবল আর্ট করো না। তুমি জীবনের ভাষা আঁকো।”

সেই প্রথম কেউ শ্রেয়সকে নিজের মতো করে বুঝলো।

পাঁচ বছর পর…
কলকাতা শহরের নামী এক আর্ট গ্যালারি—“ক্যালিডোস্কোপ”। দেওয়ালজোড়া আলো, নিঃশব্দ দর্শক, মাঝেমধ্যে ক্যামেরার ক্লিক। আজকের রাত শ্রেয়সের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন—তার প্রথম একক চিত্রপ্রদর্শনী।

গ্যালারির দেয়ালে ঝুলে আছে ২৫টি চিত্রকর্ম। প্রত্যেকটি আলাদা গল্প বলছে—কারও চোখে অশ্রু আনে, কারও হৃদয়ে আলো ছড়ায়। “পথচলা”, “ভাঙা আয়না”, “ছায়া থেকে আলো”—প্রত্যেকটা ছবি যেন তার জীবনের একটি অধ্যায়।

সাংবাদিকেরা ভিড় করেছে। কেউ বলছে—
“গ্রামের ছেলে আজ আন্তর্জাতিক মঞ্চে। নিজের আঁকা ছবিতে জীবনের কথা বলেছে সে।”

তবে শ্রেয়সের চোখ খুঁজে ফিরছে অন্য কাউকে—সে জানে না আসবে কি না, তবু মনে মনে চায়। হঠাৎ এক কোণে চোখ পড়ে…

দেয়ালের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন এক বৃদ্ধ মানুষ—প্যাঁচানো হাতা জামা, চোখে চশমা, চোখ ভিজে।

রতন হালদার। শ্রেয়সের বাবা।

তিনি কিছু বলছেন না, কেবল একমনে তাকিয়ে আছেন একটা ছবির দিকে—যার নাম “ছায়ার বাইরে”। ছবিতে দেখা যাচ্ছে—এক ছেলে ছায়ার মধ্য থেকে বেরিয়ে রঙিন আলোয় হাঁটছে। পেছনে ছায়ায় এক বৃদ্ধ পুরুষ দাঁড়িয়ে।

শ্রেয়স ধীরে ধীরে এগিয়ে যায়। পেছন থেকে ডাক দেয়,
“বাবা…”

রতনবাবু ধীরে ঘুরে তাকান। চোখে জল, কিন্তু মুখে এক চিলতে হাসি।

“তুই আমার ছায়া ছেড়ে বেরিয়ে নিজের আলো তৈরি করেছিস, শ্রেয়স। আমি ভুল করেছিলাম—তোর স্বপ্নকে আমার মতো করে গড়ে তুলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তুই প্রমাণ করে দিয়েছিস, ভালোবাসা হারায় না। শুধু রূপ বদলায়।”

শ্রেয়স বাবার কাঁধে মাথা রাখে।

সেই মুহূর্তে ক্যামেরার ফ্ল্যাশ পড়ে। চারপাশের ভিড়, সাংবাদিক, দর্শক—সব কিছু স্তব্ধ হয়ে যশুধু একটি ছবি থেকে নতুন গল্প লেখা শুরু হয়—
“প্রদর্শনী নয়, এ ছিল আমার জীবনের স্বীকৃতি।”

আরও পড়ুন:https://golpokotha.co.in/%e0%a6%ac%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a6%ad%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97-%e0%a6%93-%e0%a6%8f%e0%a6%95%e0%a6%9f%e0%a6%bf-%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a7%8b%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a6%be/

“গল্পকথা ওয়েবসাইটে কী ধরনের গল্প পাওয়া যায়?”,

“গল্পকথা ওয়েবসাইটে ছোটদের গল্প, রূপকথা, স্বপ্নপুরণের গল্প, প্রেমের কাহিনি, নারীদের সাহসী গল্প ও ভৌতিক গল্প পাওয়া যায়।”

“এই গল্পগুলো কি নিজস্ব লেখা?”,

“হ্যাঁ, গল্পকথায় প্রকাশিত সব গল্প মৌলিক এবং কপিরাইট ফ্রি। অনেক গল্প আমাদের টিমের লেখকদের নিজস্ব সৃষ্টি।”

“আমি কি আমার লেখা গল্প পাঠাতে পারি?”,

“অবশ্যই! আপনি চাইলে আমাদের Contact পেজে গিয়ে আপনার লেখা পাঠাতে পারেন। নির্বাচিত গল্পগুলো আমরা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করি।”

“গল্প পড়ার জন্য কোনো রেজিস্ট্রেশন করতে হয়?”,

“না, গল্প পড়ার জন্য কোনো রেজিস্ট্রেশন প্রয়োজন নেই। ওয়েবসাইটটি সবার জন্য উন্মুক্ত।”

“আমি গল্প শেয়ার করতে পারি কি?”,

“হ্যাঁ, আপনি সহজেই Facebook, WhatsApp বা অন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে গল্প শেয়ার করতে পারেন। প্রতিটি গল্পের নিচে শেয়ার বাটন রয়েছে।”

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *